প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের অফিসেই চাকরি বিক্রির বৈঠক হত। আদালতে রিমান্ড লেটারে এমনই বিস্ফোরক দাবি করেছে ইডি। তৎকালীন পর্ষদ সভাপতি মানিক ভট্টাচার্য-র কাছে যেতেন কালীঘাটের কাকু।
ইডির দাবি মানিক ভট্টাচার্যের মোবাইল ফোনের হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট হিস্ট্রি নয়, মানিক ঘনিষ্ঠ তাপস মণ্ডলকে জেরা করে সুজয় কৃষ্ণ সম্পর্কে প্রচুর তথ্য মিলেছে। ইডির দাবি জেরায় তাপস জানিয়েছেন ২০১৪-র টেটের জন্য ৩২৫ জন চাকরিপ্রার্থীর তালিকা সুজয় ভদ্রর হাত দিয়ে মানিকের কাছে পৌঁছে দেওয়া হয়েছিল। এই ৩২৫ জনকে চাকরি পাইয়ে দিতে ৩ কোটি ২৫ লাখ টাকা তাপস মণ্ডলের কাছ থেকে নিয়েছিলেন কুন্তল ঘোষ। রিমান্ড লেটারে এমনই দাবি করেছে ইডি। এদিকে গ্রেফতারের টানা একদিন পর উপবাস ভেঙে খাবার খেয়েছেন সুজয় কৃষ্ণ ভদ্র। মঙ্গলবার ১২ ঘণ্টার জেরার পর গ্রেফতার করা হয়েছিল কালীঘাটের কাকুকে। তারপর থেকে কার্যত কিছুই মুখে তুলছিলেন না সুজয়কৃষ্ণ।