শান্তিনিকেতনকে ইউনেস্কোর হেরিটেজ তকমার পিছনে অনেকের ভূমিকা রয়েছে। এমনই মন্তব্য করেছেন বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য বিদ্যুৎ চক্রবর্তী।
পাশাপাশি তাঁর মন্তব্য এই তকমার পিছনে যাদের ভূমিকা সবথেকে বেশি তারা হলেন আচার্য্য তথা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী আর্কিওলজি অফ ইন্ডিয়া ও সকল বিশ্বভারতীর কর্মীরা। একইসঙ্গে এই কৃতিত্বের পিছনে স্বয়ং গুরুদেব রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের চিন্তাভাবনা অসীম অবদান রয়েছে। এবং ১৯০১ সাল থেকে বিশ্বভারতীর যে পথ চলা শুরু হয়েছিল সেই যাত্রারই একটা অধ্যায় শেষ হল ইউনেস্কোর হেরিটেজ তকমার পর। আগামীদিনে বিশ্বভারতীর আরো নতুন নতুন অধ্যায়ের সূচনা হবে, মন্তব্য বিশ্বভারতীর উপাচার্য বিদ্যুৎ চক্রবর্তীর। পাশাপাশি তাঁর এও মন্তব্য উপাচার্যরা পাঁচ বছরের জন্য আসে, কিন্তু বিশ্বভারতীর অফিসের কর্মীরা থেকে শুরু করে ছাত্র ছাত্রী ও আবাসিক ও রবীন্দ্রিকরা থাকবে, আর তাঁদেরই এই তকমার পিছনে গুরুত্ব অপরিসীম। এদিকে ইউনেস্কো রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের শান্তিনিকেতনকে বিশ্ব ঐতিহ্য ক্ষেত্রের স্বীকৃতি দিয়েছে এটা অত্যন্ত গর্বের বিষয়। তবে সেখানে যেন তৃণমূল কালচারের ছোঁয়া না লাগে। কারণ তাতে পরিবেশ নষ্ট হবে। শান্তিনিকেতনকে ইউনেস্কোর স্বীকৃতি নিয়ে এভাবেই তৃণমূলকে আক্রমণ করেছেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার।