ববিতার জায়গায় নিজের চাকরির দাবিতে আদালতের দ্বারস্থ হয়েছেন শিলিগুড়ির অনামিকা রায়। মামলা দায়েরের অনুমতি দিয়েছেন বিচারপতি অমৃতা সিনহা।
বুধবার বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের এজলাসে এই মামলার শুনানির সম্ভাবনা রয়েছে। অনামিকার দাবি ফর্ম পূরণের সময় ববিতা লিখেছিলেন তিনি স্নাতক স্তরে ৮০০-র মধ্যে ৪৪০ পেয়েছেন। ববিতা জানিয়েছিলেন তিনি শতাংশের হিসেবে ৬০ শতাংশ পেয়েছে। নিয়ম অনুযায়ী স্নাতকস্তরে ৬০ শতাংশ নম্বর থাকলে কমিশনের তরফে ২ নম্বর অতিরিক্ত দেওয়া হয়। অনামিকার দাবি এসএসসির কাছে আবেদন করার সময় ববিতার স্নাতকস্তরের শতকরা নম্বর বাড়িয়ে দেখানো হয়েছে। যার ফলে ববিতার অ্যাকাডেমিক স্কোর বেড়ে যায়। কারণ ৪৪০ নম্বর শতাংশের হিসেবে ৬০ শতাংশের কম হয়। শতকরা হিসেবে ববিতা ৫৫ শতাংশ নম্বর পেয়েছেন। অনামিকার দাবি হিসেব অনুযায়ী শিক্ষাগত যোগত্যার ক্ষেত্রে ববিতার প্রাপ্য নম্বর ৩৩-র পরিবর্তে ৩১ হওয়া উচিত। তাঁর মোট নম্বরও ৭৭-র পরিবর্তে ৭৫ হওয়া উচিত। সোমবারই আদালতের দ্বারস্থ হয়ে ববিতা জানিয়েছিলেন যে তাঁকে ২ নম্বর বাড়তি দেওয়া হয়েছে। ববিতাকেও সোমবার নতুন আবেদনপত্র দাখিলের অনুমতি দিয়েছেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়।