মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের জন্য চলতি সপ্তাহ খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সম্প্রতি রিপাবলিকান প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্পের কাছে প্রেসিডেনশিয়াল বিতর্কে নাস্তানাবুদ হওয়ার পর ক্রমবর্ধমান অভ্যন্তরীণ ও বিশ্বজুড়ে চাপের মধ্যে রাজনৈতিক কেরিয়ার বাঁচাতে লড়ছেন বাইডেন।
এই অবস্থায় ওয়াশিংটনে শুরু হওয়া পশ্চিমাদের সামরিক জোট ন্যাটোর সম্মেলন হতে পারে বাইডেনের অস্থায়ী স্বস্তির পথ অথবা তাঁর শেষ প্রতিরোধ।বিতর্কে ভালো করতে না পারায় গত কয়েক দিনে বাইডেনের নির্বাচন থেকে সরে যাওয়ার দাবি জোরালো হয়েছে।তবে এসব দাবি প্রত্যাখ্যান করে লড়াইয়ের প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন ৮১ বছর বয়সী বাইডেন। আর ন্যাটো সম্মেলনের মধ্যে দিয়ে এর সূচনা হতে যাচ্ছে বলে মত দিয়েছেন তিনি। ওয়াশিংটনে তিন দিনব্যাপী সম্মেলনে ন্যাটো জোটের নেতাদের আতিথেয়তা দেবেন বাইডেন। বৃহস্পতিবার সংবাদ সম্মেলনের মধ্যে দিয়ে শেষ হবে জোটের ৭৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর সম্মেলন।বৈদেশিক সম্পর্কের বিষয়ে দক্ষ প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের জন্য সম্মেলনটি স্বস্তিদায়ক হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। তবে আশঙ্কাও রয়েছে। বিতর্কে খারাপ করায় বাইডেনের প্রার্থিপদ খাদের কিনারায় চলে যেতে পারে। নতুন কোনো ভুল করলে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের ওপর নিজের দল ডেমোক্রেটিক পার্টির চাপ বাড়তে পারে, যা আগামী নভেম্বরে অনুষ্ঠেয় নির্বাচনে তাঁর জয়ের সম্ভাবনা বাতিল করে দিতে পারে।