সুজয়কৃষ্ণ ভদ্র ওরফে কালীঘাটের কাকুর গ্রেফতারির পিছনে আছে এক তৃণমূল নেতার মোবাইলে পাওয়া তথ্য। কারণ কালীঘাটের কাকুর নিজের মোবাইলের তথ্য গ্রেফতারির জন্য যথেষ্ট ছিল না, খবর ইডি সূত্রে।
অন্য এক তৃণমূল নেতার মোবাইলে পাওয়া তথ্য দেখিয়ে মঙ্গলবার দীর্ঘ ১২ ঘণ্টার জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়, খবর ইডি সূত্রে। মোবাইলের তথ্য সামনে তুলে ধরার পরেও, তথ্য গোপন করছিলেন কালীঘাটের কাকু, অভিযোগ ইডি-র। এরপরই তদন্তে অসহযোগিতার অভিযোগে তাঁকে গ্রেফতার করে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট বা ইডি।এ ছাড়াও তাঁর বিরুদ্ধে একাধিক তথ্য়-প্রমাণ হাতে এসেছে বলে সূত্রের খবর। ফেব্রুয়ারি মাসে গোপাল দলপতির মুখে প্রথমবার শোনা গেছিল কালীঘাটের কাকুর কথা। কিছুদিনের মধ্য়ে কালীঘাটের কাকুর নাম বলেন নিয়োগ দুর্নীতিতে ধৃত তাপস মণ্ডল। গত ২০ মে অভিষেক বন্দ্য়োপাধ্যায়কে সিবিআই জিজ্ঞাসাবাদের দিনই কাকু’র বাড়িতে ইডি হানা দেয়। ওইদিনই কুন্তলের চিঠির প্রেক্ষিতে অভিষেককে ৯ ঘণ্টা ৪০ মিনিট সিবিআই জিজ্ঞাসাবাদ করে। সেদিন কালীঘাটের কাকু’র বেহালার বাড়ি-অফিসে ১৫ ঘণ্টা ইডি তল্লাশি চালায়। তার আগে গত ৪ মে, কালীঘাটের কাকু’র বাড়ি-ফ্ল্যাটে সিবিআই তল্লাশি চালায় , ২টি ফোন, টাকা বাজেয়াপ্ত করে।