২০৪৭-র বিকশিত ভারতের লক্ষ্যে অভিজ্ঞদের ওপরেই ভরসা রাখছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। তৃতীয় দফার সরকারের বিকশিত ভারতের জন্য যোগাযোগ মাধ্যমকে প্রাধান্য দিচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী।
আর সেই জন্য নতুন মন্ত্রীসভায় সড়ক পরিবহণমন্ত্রী দায়িত্ব আবারও নিতিন গডকড়িকে দিয়েছেন তিনি।তেমনই এবারও রেলমন্ত্রী করা হয়েছে অশ্বিনী বৈষ্ণবকে। আবার জাহাজ, বন্দর এবং জলপথ মন্ত্রকের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে সর্বানন্দ সোনোয়ালকে।এর আগে তিনি উত্তর-পূর্বের রাজ্য অসমের মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন। দেশের উন্নয়নে এর আগে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর মুখে বারবার শোনা গিয়েছে উত্তর-পূর্ব ভারতের গুরুত্বের কথা। ফলে অসমের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে সর্বানন্দ সোনোয়ালের অভিজ্ঞতার উপরে ভরসা রাখছেন প্রধানমন্ত্রী।সেক্ষেত্রে টিডিপি সাংসদ রামমোহন নায়ডুর হাতে অসামরিক বিমান পরিবহন মন্ত্রক দিয়ে নতুন দিশা তুলে ধরার চেষ্টা করছেন প্রধানমন্ত্রী।শুধুমাত্র যোগাযোগ ব্যবস্থা নয়,কেন্দ্রীয় বিদ্যুৎ-নগরোন্নয়ন মন্ত্রকের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে বিজেপির কট্টর নেতা মনোহরলাল খট্টর।অন্যদিকে, মধ্যপ্রদেশের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী শিবরাজ সিং চৌহানকে করা হয়েছে কৃষিমন্ত্রী ও গ্রামোন্নয়ন মন্ত্রী।অতীতে স্বাস্থ্যমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব সামলানোর অভিজ্ঞতা থাকা জেপি নাড্ডাকে এবারও স্বাস্থ্যমন্ত্রী করা হয়েছে। এবার কেন্দ্রীয় শ্রমমন্ত্রী হয়েছেন মনসুখ মাণ্ডব্য। টেলিকম মন্ত্রী হয়েছেন জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া। কেন্দ্রীয় ক্রেতা সুরক্ষামন্ত্রী হয়েছেন প্রহ্লাদ জোশী।