শ্রীলঙ্কাকে ছাপিয়ে মুদ্রাস্ফীতিতে রেকর্ড গড়েছে পাকিস্তান। গত এক বছরে পাকিস্তানের মুদ্রাস্ফীতি বেড়েছে ৩৭.৯৭ শতাংশ।
দক্ষিণ এশিয়ার কোনও দেশেরই পরিস্থিতি পাকিস্তানের মতো খারাপ নয়। প্রকাশিত তথ্য বলছে, পাকিস্তানে মদ এবং সিগারেটের ক্ষেত্রে মুদ্রাস্ফীতি ১২৩.৯৬ শতাংশ। পাশাপাশি বিনোদন ও সংস্কৃতি ক্ষেত্রে মুদ্রাস্ফীতি ৭২.১৭ শতাংশ। এদিকে পরিবহণের ক্ষেত্রে তা ৫২.৯২ শতাংশ। অপচনশীল খাদ্যের ক্ষেত্রে তা ছাপিয়ে গিয়েছে ৫০ শতাংশকে। ইমরান খান ও পাক সেনার মধ্যে চলতে থাকা টক্করের মধ্যে ক্রমেই পাকিস্তানের দেউলিয়া হওয়ার সম্ভাবনা বাড়ছে। কেননা পাকিস্তানে প্রায় গৃহযুদ্ধের মতো আবহ এবং তাদের বেঁধে দেওয়া শর্ত পূরণ না হওয়ায় প্রায় মুখ ফিরিয়েছে আইএমএফ। এই পরিস্থিতিতে পাক প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ মরিয়া চেষ্টা করছেন আন্তর্জাতিক অর্থ ভাণ্ডারের কাছ থেকে ৬.৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার পাওয়ার।