বেলজিয়ামে গ্রেফতার হওয়া মেহুল চোক্সাকে ভারতে ফিরিয়ে এনে বিচার ব্যবস্থার মুখোমুখি করতে এখনও কিছুটা অপেক্ষা করতে হবে। কারণ, ভারতে প্রত্যর্পণের আর্জি প্রথমে বেলজিয়ামের আদালতে বিবেচনা করা হবে। সেখানে প্রত্যর্পণের নির্দেশ দেওয়া হলে সরকারি আদেশ জারি করতে হবে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রক থেকে।
সে ক্ষেত্রে চোকসীর শারীরিক সমস্যার করাণে প্রত্যর্পণ বিলম্বিত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে। কী কী অভিযোগ রয়েছে সে বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য জানানো হয় প্রত্যপণের অনুরোধে এবং বোঝানো হয় কেন অভিযুক্তকে নিজেদের রাজ্য অবশ্যই বিচারের আওতায় আনা প্রয়োজন। চোক্সীকে প্রত্যর্পণের অনুরোধ বিবেচনা না-করা পর্যন্ত তিনি সে দেশেই আটক থাকবেন। তবে এর মধ্যে তাঁর জামিন মঞ্জুর করা হতে পারে। প্রত্যর্পণ রুখতে মানবাধিকার সংক্রান্ত উদ্বেগের বিষটিও তুলে ধরতে পারেন চোক্সীর আইনজীবী।
যেহেতু বেলজিয়ামের পুলিশ তাকে আটক করেছে, তাই বর্তমানে বেলজিয়ামের আইন অনুসারেই যাবতীয় প্রক্রিয়া এগোবে। বেলজিয়ামের আদালত প্রত্যর্পণে অনুমতি দিলে তবেই চোক্সীকে ভারতে হাতে তুলে দেওয়া হবে।